Primary Teacher recruitment scam: প্রাইমারি টেট ২০১৪ সালের নিয়োগের সকলের মোবাইল নম্বর ও নথি চাইল সিবিআই! আপনারা জানেন শিক্ষক নিয়োগের একাধিক মামলায় সিবিআই তদন্ত করছে! এবার সেই তদন্তের স্বার্থে ২০১৪ সালের টেটে প্রাথমিকে নিযুক্ত শিক্ষকদের সকলের মোবাইল নম্বর চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বলে খবর সামনে এসেছে। এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা, কেন সিবিআই সকলের মোবাইল নম্বর নিজেদের কাছে রাখতে চাইছে ? যদিও একাংশের মতে, এর ফলে ভবিষ্যতে চাকরি প্রার্থীদের তলব করা হলেও হতে পারে বলে অভিমত!
কিছু দিন আগেই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের কাছ থেকে সিবিআই অনেক তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে! তবে এই সমস্ত তথ্য আগেও চেয়ে পাঠানো হলেও এবার চাওয়া তথ্যের মধ্যে রয়েছে মোবাইল নম্বর। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে! ইতিমধ্যে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Primary Teacher recruitment scam) বেশ কিছু জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের বা ডিপিএসসি চেয়ারম্যানদেরকে ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই। সিবিআই কোন জেলার আধিকারিকদের কবে ডাকবে তার একটা লিস্টও জারি করেছে,সেই লিস্ট দেখতে হলে এখানে ক্লিক করুন!
ডিপিএসসি চেয়ারম্যানদেরকে ২০১৪ টেট থেকে নিয়োগ পাওয়া চাকরি প্রার্থীদের নথি নিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এরপরে রাজ্যে শিক্ষা দফতরের নির্দেশ জারি করে জেলার আধিকারিকদের তথ্য দিয়ে সিবিআইকে সাহায্য করতে বলা হয়েছে। নোটিশে বলা হয়েছে ২০১৪ টেট থেকে ২০১৬,২০১৭,২০১৮ সালে যে সমস্ত শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে তাঁদের ডকুমেন্ট জমা করতে হবে!
সিবিআই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে জানতে চেয়েছে ২০১৪ টেট থেকে নিয়োগ হওয়া সকলের নাম, বাবার নাম, নিয়োগের নম্বর, জন্ম তারিখ, পরীক্ষায় শ্রেণীবিন্যাস, প্রথম যোগ দেওয়া স্কুলের নাম, বর্তমান স্কুলের নাম, চাকরির বর্তমান অবস্থা এবং যোগাযোগ নম্বর। তবে এর মধ্যে অনেক তথ্য থাকলেও বেশ কিছু তথ্য শিক্ষা সংসদের আধিকারিকদের কাছে নেই। ফলে চাকরি প্রার্থীদের ফের একবার নিজের (Primary Teacher recruitment scam) সমস্ত ডকুমেন্ট তলব করেছে এসআই সাহেবরা!
মাননীয় বিচারপতি অভিজৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে প্রাথমিকের অনেক (Primary Teacher recruitment scam) মামলায় সিবিআই তদন্ত হচ্ছে! প্রায় ২৬৯ জনের চাকরিও বাতিল হয়েছে! প্রাথমিকের অনেক মামলার মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মামলার বেঞ্চও পরিবর্তন হয়েছে! আগামীকাল ঐ দুটি মামলা মাননীয়া বিচারপতি অমৃতা সিনহা এর বেঞ্চে উঠবে শুনানির জন্য বলে খবর! আগামী কালকেই জানা যাবে ঐ সমস্ত মামলায় কি রূপরেখা সামনে আসবে!
এই দিকে অন্য একটি মামলায় আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে , মাননীয় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন, ৪২,৫০০ শিক্ষক নিয়োগের জেলাভিত্তিক মেধাতালিকার বিশদ তথ্য প্রকাশ্যে আনতে হবে ! সেই নিয়ে বিস্তারিত আপডেট এখানে ক্লিক করে পেয়ে যাবেন!