একদিকে মামলা অপর দিকে ওয়েটিং লিস্ট এর মাঝে গভীর চিন্তার ভাঁজ চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে। চাকরি না-পেয়ে টানা ২৯ দিন অনশন তারপর, রাজ্যের সর্বোচ্চ প্রশাসনের ‘আশ্বাসে’ তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করেছিল চাকরী পাওয়ার ‘আশ্বাসে’।কিন্তু জুনের প্রথম সপ্তাহে চাকরির ক্ষেত্রে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা থাকলেও, পাঁচ সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণে তাড়াহুড়ো করতে চাইছেন না স্কুলশিক্ষা কর্তারা।
উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিকে মিলিয়ে এখনও যে সমস্ত খবর প্রকাশ পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে যে প্রায় ২২০০ টি মত শূন্য পদ রয়েছে । এখন প্রশ্নও উঠতে পারে তাহলে কেন ঐ শূন্য পদে প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০ জন অনশনকারী ওয়েটিং লিস্ট থাকা চাকরিপ্রার্থীদের চাকরী দেওয়া যাচ্ছে না কেন ?
কমিশনের দাবি, মাল্টিপল র্যাঙ্কিংয়ের জন্যই এই চিত্র। বিভিন্ন আধিকারিক দের কথায় ওয়েটিং লিস্টে যে বিষয়, ক্যাটেগরি এবং লিঙ্গের প্রার্থীরা রয়েছেন, তার সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রেই শূন্যপদ কিছুতেই ম্যাচ করা যাচ্ছে না। ফলে নিয়োগে সমস্যা হচ্ছে।
তবে একটা জিনিস পরিষ্কার যে খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যার সমাধান হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ নতুন পরীক্ষা নেওয়ার জন্য পূজার ঠিক আগে নোটিফিকেশান জারি হতে পারে বলে রাজ্য সরকার তা আগেই জানিয়ে ছিল।
এখন দেখার বিষয় এই সমস্যার সমাধান কবে বেড়িয়ে আসে। নতুন আপডেট পেতে এই ওয়েবসাইট টি নিয়মিত ফল করুন ।