কোর্টের নির্দেশে ৫০০০ এর বেশি শিক্ষকের সমস্ত তথ্য প্রকাশ করলো পর্ষদ! – বৃহস্পতিবার রাতে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পাওয়া ৫ হাজার ৭৫৭ জনের তথ্য-সহ তালিকা প্রকাশ করল পর্ষদ। ২০১৬ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কমিশনের তরফে দেওয়া সুপারিশপত্রের ভিত্তিতে নিয়োগপত্র পাওয়া প্রার্থীদের নাম, অভিভাবকের নাম, বিষয়, স্কুল, জেলা, সুপারিশপত্র ও নিয়োগপত্রের মেমো নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি পেয়ে পরবর্তীতে চাকরি হারিয়েছিলেন ববিতা সরকার নামের এক প্রার্থী। সেই ববিতা সরকারের করা আরেকটি মামলাতেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে বৃহস্পতিবার এই তালিকা প্রকাশ হয়।
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে নিযুক্ত শিক্ষকদের নামের তালিকা প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ! আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণিতে নিযুক্ত ৫৭৫৭ জন (wbssc class 11 and 12 full list) স্কুল শিক্ষকের নাম, স্কুলের নাম, সুপারিশপত্র নম্বর, নিয়োগপত্র নম্বর-সহ তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। স্কুল সার্ভিস কমিশন জানিয়েছে, (wbssc class 11 and 12 full list)হাই কোর্টের রায়কে মান্যতা দিয়ে তারা এ বার ওই শিক্ষকদের ওএমআর শিটও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে।
wbssc class 11 and 12 full list-CLICK HERE TO DOWNLOAD FULL LIST -from serial no 209
"In compliance with the Order dated 07.07.2023 passed by The Honorable Justice Abhijit Gangopadhyay of Calcutta High Court in the matter of WPA 5406 of 2022(Babita Sarkar -Vs- State of West Bengal & Ors' publishing a list of 5757 candidates on behalf of West Bengal Board of Secondary Education, appointed as Assistant Teacher(XI-XII) in different aided and sponsored schools as per recommendation of West Bengal Central School Service Commission as Annexure - I."
প্রাইমারি টেট সংরক্ষিত মামলা- ৮২ পেয়ে টেট পাশ মামলার আপডেট!
ন্যূনতম কত নম্বর পেলে টেট পাশ ধরা হবে ,এই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দুই বিচারপতি ভিন্ন মত পোষণ করেছিলেন। এবার সেই মামলা নিষ্পত্তির জন্য, মামলাটি তৃতীয় বেঞ্চে শুনানি হবে ৷ বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের একক বেঞ্চ এই মামলার শুনানি করবে।
জানা গিয়েছে ১৬ই আগস্ট এই মামলার শুনানি হবে। বৃহস্পতিবার সব পক্ষের আইনজীবীরা ওই এজলাসে গিয়ে মামলাটি দ্রুত শুনানির আবেদন করেন। এর আগে বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। কিন্তু মামলার রায় নিয়ে দুই বিচারপতি ভিন্ন ভিন্ন মত পোষণ করেন। টেট পাশের ক্ষেত্রে সংরক্ষিত আসনে ৫৫ শতাংশ ধার্য ছিল। টেট হয় ১৫০ নম্বরের। সিঙ্গল বেঞ্চ ৮২ পেলে টেট পাশ এই রায় দিয়েছিল! বোর্ড সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেয়। শুরু হয় ইন্টারভিউ। এর পর কিছু প্রার্থী ফের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলা দায়ের করেন। সেই মামলা এখন তৃতীয় বেঞ্চে শুনানি হবে!